চেয়ারম্যানের_জেদি_মেয়ে পর্ব: ০৬
আব্বু: তোর এই আবদার আমি মেনে নিতাম, কিন্তু তুই আমাকে পুলিশের ভয় দেখাছ, ( রেগে)
আব্বু: তোর এই আবদার আমি মেনে নিতাম, কিন্তু তুই আমাকে পুলিশের ভয় দেখাছ, ( রেগে)
ববি: কিন্তু আঙ্কেল আমি তো যেতে পারি কলেজে। আব্বু: তুমি কলেজে এসে, কি কি পড়া দিচ্ছে, তা ইরাকে জানিয়ে দিও। ববি: ঠিক আছে আঙ্কেল।
তার আগেই ইরাকে জড়িয়ে ধরে, ইরা অনেক চেষ্টা করেও ছাড়াতে পারে নি। আকাশের শরিল ভেজা ছিলো বলে, ইরার শরিল ও ভিজে গেলো। কিছুক্ষণ পরে চেড়ে দেয়।
সাথী: আমি কিছুই বলি নি৷ ইরা: আরেহ ভাবি আমাকে বলতে দাও
স্যার: তোমাদের অপরাদ হলো, তোমরা লেট করে ক্লাসে এসেছো৷ তাছাড়া তোমরা কি জানো না, আমার ক্লাসে লেট করে আসাটা আমি একদম পছন্দ করি না। তার পরেও লেট করে কেনো এলে? (রেগে)
ইরা: আমি তোমার এই অভাগা সংস্যার করবো না। ( চেচিয়ে) আকাশ: এরকমটা করো না ইরা। আমি যে তোমাকে ছাড়া থাকতে পারবো না। ( কেদে)
বাবা: ওনি হচ্ছে,, আচ্ছা তুমি কি ওনাকে কিছু বলেছো? আকাশ: বলেছি বলতে, ওনি অনেক প্রশ্ন করলো। আমি উওর দিলাম। আবার আমি প্রশ্ন করলাম, ওনি উওর দিলো। এভাবে কথা বলছিলাম আমরা অনেক্ক্ষণ ধরে।
এতে আকাশ লজ্জা পেয়ে নিজের রুমে চলে আসে। কেনো না এই প্রথম আকাশ অপরিচিত কোন মেয়ের হাতে কিছু খেলো। এই দিকে আকাশের এভাবে লজ্জা দেখে ইরা আর ঈশা তো হাঁসতে হাঁসতে শেষ৷ এই দিকে ঈশা, ইরাকে নিয়ে ওর রুমে আসে।
ওই ভয়েসটা ছিলো নীলাশার৷ নীলাশা রাতে কল দিয়ে যা যা বলেছিলো, এখন সেইম সে ভয়েসটা গ্রীপ্ট এর ভিতর থেকে আসতেছে৷ পুরো ভয়েস শুনার পরে, ঈশা কি আর লজ্জা পাবে, ঈশার চেয়ে বেশি লজ্জা আকাশ নিজেই ফেয়েছে।