ছায়া(পর্ব ১)
অফিস থেকে এসে শুয়ে আছে আবির। ইদানীং বড্ড কাজের প্রেশার। কয়েক মাস হলো বিয়ে করেছি। অথচ রুমিকে সময় দিতে পারছি না। সাতপাঁচ ভাবতে থাকলো আবির। এমন সময় রুমি এসে বললো,
অফিস থেকে এসে শুয়ে আছে আবির। ইদানীং বড্ড কাজের প্রেশার। কয়েক মাস হলো বিয়ে করেছি। অথচ রুমিকে সময় দিতে পারছি না। সাতপাঁচ ভাবতে থাকলো আবির। এমন সময় রুমি এসে বললো,
হ্যাঁ, আমি।আমিই তোকে ওদের হাত থেকে এতদিন বাঁচিয়ে রেখেছি।তোকে আজকেও আমি বাঁচাবো।তুই পালিয়ে যা! -কিন্তু ছোট মা?
কবর থেকে বের হয়ে বাড়ির পথে হাঁটা দিলাম।বাড়িটাকে আমি আগে কখনো দেখিনি।অনেক কষ্টে মেইন রাস্তা খুঁজে বের করলাম।
গার্ডের চেঁচানোর শব্দ শুনে লোকটার বাড়ি থেকে তার বউ ও ছেলেমেয়েরা ছুটে আসলো।ঘটনার আকস্মিকতা তারা কেউ বুঝতে পারছিলো না।সবাই শকড হয়ে গেছে।
মোবাইলে ফ্ল্যাশ জ্বালিয়ে জানালার বাইরে অনেকক্ষণ খোঁজাখুঁজি করেও দোলনা ও মেয়েটাকে পেলাম না।মনের ভুল ভেবে শুয়ে পড়লাম।অন্ধকার রুমে আমি স্পষ্ট টের পেলাম অন্য কারো উপস্থিতি এ রুমে বিদ্যমান
স্যার,এই দোলনায় যত মানুষ বসেছে একদিন আগে হোক আর পরে হোক সবাই আত্মহত্যা করে অথবা তার বীভৎস লাশ পাওয়া যায় ।কিন্তু আপনি এখনো বেঁচে আছেন কিভাবে?
ফ্রান্সের লিওন শহরে বাস করতো অ্যালেনোর নামের এক অষ্টাদশী মেয়ে। অ্যালেনোর সাধারণত বড় হয় এক বৃদ্ধার কাছে। অ্যালেনোরের জন্মের পূর্বেই তার বাবা মি. অলিভারের মৃত্যু হয়।
মর্গে নাইট ওয়াচম্যানের চাকরি’টা পেয়েছি সপ্তাহ খানেক হলো। চার দেয়ালের শ’খানেক লাশের মাঝখানে বসে থাকার দায়িত্ব টা একটু ভয়ানক বটে। রাত প্রায় বারোটা বাজতে চললো
পিছন থেকে নানু আমার হাত ধরে ফেলে আর আমি সেখানেই অজ্ঞান হয়ে যাই। নানু রাতে বাহিরে যাওয়ার জন্য বের হয়, তখন দেখে আমি যেই ঘরে ছিলাম সেই ঘরের দরজা খোলা।
আমি কখনোই ভূতে বিশ্বাস করিনি। কিন্তু সেদিনের ঘটে যাওয়া ঘটনা আমার মনে বিশেষভাবে ছাপ ফেলেছে। সেদিনের ঘটনা নিয়ে আমাকে ভাবতে বাধ্য করেছে। আমি চাইলেও ভুলে যেতে পারছি না।