সতীনের ঘর পর্ব০১
আজ আমার বরের বিয়ে।ভুল বললাম,আজকের পর সে শুধু আমার বর নয়,আমার সতীনের ও বর হবে। সুন্দর করে নিজের হাতে সাজিয়ে দিলাম তাকে
আজ আমার বরের বিয়ে।ভুল বললাম,আজকের পর সে শুধু আমার বর নয়,আমার সতীনের ও বর হবে। সুন্দর করে নিজের হাতে সাজিয়ে দিলাম তাকে
রাতে মা মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বললো আর কতদিন বাবা এবারতো একটা বিয়ে করে নে। আর রাইসাও তো এখন বড় হয়েছে ওকে না হয় আমার কাছেই রেখে দিব।
অনেক বছর আগে জয়দেব পুরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা। সেই সময় জয়দেব পুরে হিন্দু বাস ছিলো গ্রামের পর গ্রাম হিন্দুদের বাস ছিলো হাতে গুনা কয়েকটা মুসলমান পরিবার ছিলো জয়দেব পুরে।
অনেক বছর আগে জয়দেব পুরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা। সেই সময় জয়দেব পুরে হিন্দু বাস ছিলো গ্রামের পর গ্রাম হিন্দুদের বাস ছিলো হাতে গুনা কয়েকটা মুসলমান পরিবার ছিলো জয়দেব পুরে।
অনেক বছর আগে জয়দেব পুরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা। সেই সময় জয়দেব পুরে হিন্দু বাস ছিলো গ্রামের পর গ্রাম হিন্দুদের বাস ছিলো হাতে গুনা কয়েকটা মুসলমান পরিবার ছিলো জয়দেব পুরে।
৬ বছর প্রবাস জীবন পার করার পর যখন দেশে ফিরলাম তখন বাবা মা খুব করে চাইলেন আমি যেন বিয়ে করি। আমিও ভেবে দেখলাম বয়স তো কম হলো না। তাই বিয়ে করার জন্য রাজি হলাম।
গভীর রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলো। দরজার ওপাশ থেকে ভেসে আসছে কারো কান্নার আওয়াজ। দু’বছর আগে দরজার ওপাশের রুমটাতে লাবনীর সাথে আমার বাসর রাত হয়েছিলো। আজও আমার শ্বশুর বাড়ীর লোকেরা ফুল দিয়ে আমাদের জন্য বাসর ঘর সাজিয়েছেন
বউ আমার খুব লাজুক পা থেকে মাথা পর্যন্ত তাঁর লজ্জায় ভরা। তাই আমি ওর নাম দিয়েছি লজ্জাবতী লতা। লজ্জায় সে আমার সামনে আসতে পারে না। শ্বশুর বাড়ি যখন যাই একা কখনো রুমে আসেনা শুধু রাতের বেলা ছাড়া। সব সময় সাথে করে একমাত্র ছোট শালী লোপাকে নিয়ে আসবে। আমার মত এত বিশাল বড় কপাল কার আছে বলেন বউয়ের সাথে শালী ফ্রি।
-অনেক সময়ই তার ডায়রীটা পড়ার সুযোগ হয়েছে। কিন্তু ইচ্ছে করেই পড়িনি। অনেক সময় গোপনে সেও আমার ডায়রীটা পড়ার বৃথা চেষ্টা চালিয়েছিল। এখনো চেষ্টা চালাচ্ছে, কিন্তু মনে হয় না আমার কারণে সফল হয়ে উঠবে।
চট করে ফোনটা হাতে নিয়ে কল করলাম বুদ্ধিমান হাবাগোবা মানুষটাকে। -আমার ডায়রীটা কি এখন ফেরত পাওয়া যাবে? -হ্যাঁ, অবশ্যই। আপনার কাছে আমার একটা আবদার আছে, যদি ইচ্ছে হয় রাখবেন, আর নাহলে না করে দিয়েন।