সাত
সবাই রেডি তো?’ ‘রেডি।’ ‘এখন?’ ‘এই তো আর কিছুক্ষণ।’ ‘বিজ্ঞানীরা কি আসলেই এই ব্যাপারে নিশ্চিত? আজকেই ঘটবে?’
সবাই রেডি তো?’ ‘রেডি।’ ‘এখন?’ ‘এই তো আর কিছুক্ষণ।’ ‘বিজ্ঞানীরা কি আসলেই এই ব্যাপারে নিশ্চিত? আজকেই ঘটবে?’
হুট করে খেয়াল করলাম তুর্জ কথা বলতে শুরু করেছে।তুর্জকে কথা বলতে দেখে আমার আনন্দের মাত্রাটা যেন বেড়ে গেল।মনে হচ্ছে খুশিতে আমার কথায় আটকে যাচ্ছে।কিছুক্ষণ চুপ হয়ে গেলাম ওর কথা শুনে।তারপর ওর হাতটা জড়িয়ে ধরে বললাম
সরি তোমাকে এতদিন এভাবে কষ্ট দেওয়ার জন্য।তোমার সব ঠিক আছে।তবে তুমি বকবক টা একটু বেশি কর।বকবকানি আমার একদম ভালো লাগে না। আমি উনার এ লিখাটা পড়ে এত খুশি হয়েছি যে কি বলব।আমি খাুশিতে নাচতে নাচতে বললাম
অনেক সহ্য করেছি, সহ্যের মাত্রা অতিক্রম করলে আমিও আর সহ্য করব না।আমি বোকা না।নিজের অধিকার আদায় কিভাবে করতে হয় আমি জানি।আপনার আগের বউ এর মত অবলা না।আগেরটা পালিয়ে গিয়েছে বলে আমি আপনার মার খাওয়ার পর পালিয়ে যাব সেটা ভাববেন না
কারন আমি জানতে পারি আমার স্বামীর এ আগেও একটা বিয়ে করেছে।আর সে বউ তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে।কে বা থাকবে এমন মানুষের সাথে।আমি তো কষ্ট সহ্য করে বাধ্য হয়ে থাকতেছি।আমার ভিতরের কষ্টটা বুঝার মত ক্ষমতা কারও নাই
আমার বিয়ে হয়েছে ১ সপ্তাহ হয়েছে।কিন্তু আমার স্বামীর সাথে আমার সম্পর্কটা তেমন ভালো না।বিয়ের রাত থেকে উনি আমাকে যতবার কাছে নিয়েছে তা শুধু শারিরীক চাহিদার জন্য।এর বাইরে উনি আমার সাথে ঠিক মত কথাও বলে না
তিন্নি ডাক্তার ডাকে। ডাক্তার এসে মেডিসিন দিয়ে যায় আর তিন্নিকে বলে কাওকে রামিমের সাথে থাকতে। রামিম ছেলেটা এই পরিবারেরই একজন হয়ে গেছে তাই তিন্নি তার সাথে থাকবে বলায় কেউ আপত্তি করেনি।
এইযে হাদারাম আপনি ঘুড়ি বানাতে পারেন? – হ্যা পারি কেনো? – আমাকে একটা বানিয়ে দিবেন প্লিজ? – নাহ আপনাকে দিবোনা আপনি খুব বাজে।
গিফট বক্সটা খুলে তিন্নি অবাক হয়ে যায়। তার পছন্দের পায়েল যেটা সে টাকার জন্য কিনতে পারেনি সেটা। তিন্নি অবাক হওয়ার মাত্রা ছাড়িয়ে যায় কারন সেদিন সে একাই গিয়েছিলো তাই এটা আরতো কারোর জানার কথা না
বুঝলেন মশাই আপনার হবু বউয়ের দুই স্তনের মাঝে একটা তিল আছে আপনি খুব ভাগ্যবান এমন একটা বউ পেয়েছেন। বিয়ের ঠিক ১০ মিনিট আগে অপরিচিত একজনের মুখে একথা শুনে পাত্রের অবস্থা কি সেটা তো বুঝতেই পারছেন। কোনোরকমে বললো,