নিস্তব্ধ জোছনায়
খালামণি থামলেন। চিরকালের হাসিখুশি খালার মুখে এমন ভয়ের গল্প শুনে আমাদেরও ভয়ে ঘাম ছুটে গেছে। খালামণি বললেন, ‘তাড়াতাড়ি সবাই নিচে চলে যা। ঘুমাতে হবে। কালকে তো আবার বৌভাতের অনুষ্ঠান, সকাল সকাল জাগতে হবে।’
খালামণি থামলেন। চিরকালের হাসিখুশি খালার মুখে এমন ভয়ের গল্প শুনে আমাদেরও ভয়ে ঘাম ছুটে গেছে। খালামণি বললেন, ‘তাড়াতাড়ি সবাই নিচে চলে যা। ঘুমাতে হবে। কালকে তো আবার বৌভাতের অনুষ্ঠান, সকাল সকাল জাগতে হবে।’
আমার একবার এমন হয়েছিলো। আমি তখন বেশ ছোট, ক্লাস ফোর কি ফাইভে পড়ি। ২০০৬ কি ২০০৭ সালের ঘটনা। সেদিন আমাদের বাসায় একটা বাজে ঘটনা ঘটেছিলো। আমাদের বিল্ডিংয়ের নিচের তলার এক আপু সুই*সাইড করেছিলেন।
গ্রামটা অদ্ভুত রকম রহস্যময়। এটার প্রকৃত নাম বিলগাঁও হলেও এই অঞ্চলের সব মানুষ এটিকে মরা গ্রাম হিসেবেই চেনে। গ্রামের ৭৫ শতাংশ জায়গা জুড়েই রয়েছে একটা মুসলমানদের ও আরেকটা ক্রিস্টানদের গোরস্থান।
আমরা অত্যন্ত ধার্মিক ফ্যামিলির সন্তান। আমার আব্বু একজন আলেম, তিনি উনার জীবনে অনেক প্যারানরমাল এক্টিভিটি দেখেছেন। বেশ কয়েকবার জ্বীনে ধরা রোগীকেও ভালো করেছেন। এক কথায়, উনার এসব বিষয়ে অনেক জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা রয়েছে।
আজ থেকে প্রায় ৪ বছর আগের কথা। নেত্রকোনার একটি বিখ্যাত কলেজে ২১ শে ফেব্রুয়ারী উপলক্ষে রাত ১০ টার পরে কলেজের বেশকিছু ছাত্র ছাত্রী, বন্ধু-বান্ধব, স্যার সবাই মিলে আলপনা আঁকছিলাম। যা প্রায় সব কলেজেই করে। মোটামুটি সব কাজ শেষ করে রাত প্রায় ১২ঃ৩০ নাগাদ আমরা কলেজ ত্যাগ করি।
এই ঘটনাটা আমার আম্মুর কাছ থেকে শোনা। আমি এখন আমার আম্মুর ভাষায় বলছি। তখন আমার বিয়ে হয়নি। আমাদের গ্রামের একটি ছোট ছেলে একদিন বিকালে দোকানে কিছু কিনতে যায়। উল্লেখ্য, দোকানে যাওয়ার পথে একটি গোরস্থান পার হতে হয়।
বিয়ের সপ্তাহ খানেক পর একদিন নিপুর চিৎকার শুনে সবাই দৌড়ে আসে আর তাকে অচেতন অবস্হায় পায়।দেখে সে গ্রিলের মাঝে এমন ভাবে দারিয়ে আছে যেন অদৃশ্য কোনো শক্তি দিয়ে তাকে কেউ বেধে রেখেছে।সবাই এসে নিপুকে নামায়…..
মুরাদ বললেন… ঠিক আছে আগামী শনিবার আমার বাসায় এসো প্রমান পাবে।তারিফ পরের শনিবার উনার বাসায় যান গিয়ে দেখেন একটা অদ্ভুদ পরিবেশ কি নোংরা ব্যপসা একটা ভাব মনে হচ্ছিলো এই লোক বছরে ২ বার বাসা পরিষ্কার করে না..
ঘটনাটি যার সাথে ঘটেছে তার নাম তারিফ।ঘটনাস্থল নওগা। ২০০৪ সালের এপ্রিল ৯ তারিখ।উনি ঘটনাটির তারিখ ঠিকঠাক বলতে পেরেছিলেন কারন ঐদিন উনার আব্বার মৃত্যু বার্ষিকী। ঘটনার শুরু ঐ রাত থেকেই….
মারিয়ার সাথে কথা বলে যারা বুঝতে পারল মারিয়া তানভীর কে অনেক ভালবাসে তানভীরও মারিয়া কে অনেক ভালোবাসে ।