সতীনের ঘর পর্ব০৪
ছোটো কে নিয়ে হসপিটালে উপস্থিত হলাম।সিজারের সব ব্যাবস্থা হয়ে গেছে,ডাক্তার বললো রক্তের ব্যাবস্থা করে রাখতে,রক্তের প্রয়োজন পরতে পারে।আমি ডাক্তার কে বললাম সমস্যা নাই,আমার আর রোগীর ব্লাড গ্রুপ একটাই,ব্লাড লাগলে আমি দিবো
ছোটো কে নিয়ে হসপিটালে উপস্থিত হলাম।সিজারের সব ব্যাবস্থা হয়ে গেছে,ডাক্তার বললো রক্তের ব্যাবস্থা করে রাখতে,রক্তের প্রয়োজন পরতে পারে।আমি ডাক্তার কে বললাম সমস্যা নাই,আমার আর রোগীর ব্লাড গ্রুপ একটাই,ব্লাড লাগলে আমি দিবো
গেটের সামনে গিয়ে দেখি শাশুড়ি মা বৌকে বরণ করার জন্য দাড়িয়ে আছেন।আমি বৌ এর মুখটা দেখার চেষ্টা করলাম কিন্তু দেখতে পাচ্ছিনা,লম্বা ঘোমটা তার উপর এত মানুষের ভিড় এড়িয়ে দেখার কোনো সুযোগ পাচ্ছিনা।
দরজা খুলে দেখি বাড়িওয়ালা চাচা,সাথে আরো দুই জন ছেলে তমাল আর সুজন।বাড়ির সামনে আরো অনেক মানুষ জড়ো হয়ে আছে।আমি কিছু বলার আগেই তমাল আর সুজন ঘরে ঢুকে বিজয় কে শার্টের কলার ধরে বাইরে বের করলো
আজ আমার বরের বিয়ে।ভুল বললাম,আজকের পর সে শুধু আমার বর নয়,আমার সতীনের ও বর হবে। সুন্দর করে নিজের হাতে সাজিয়ে দিলাম তাকে
প্রায় তিন ঘন্টা ওর জন্য অপেক্ষা করতাছে ও কখন ফ্রি হবে কিছুক্ষণ পর ও ফ্রি হল ওর সামনে গেলাম ওর সাথে কথা বলার জন্য ।
আমি বললাম আমার বাবা অসুস্থ এই মুহূর্তে পাঁচ হাজার টাকা দরকার অনেক রিকোয়েস্ট করার পর আমার রুমমেট টাকাা দিতে রাজি হল ।
তোমার জন্য একটা সামান্য গিফট নিয়ে আসছি এই ঘড়িটা আমি তোমাকে এখন পরিয়ে দেবো যখন আমার কথা তোমার মনে পড়বে তুমি এই ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে থাকবা
আমি সাথীকে বললাম তুমি কি পা,গল হয়ে গেছো আমার ছোট ভাইকে আমি কেন এসব বলতে যাব ও যদি আমাদের সম্পর্কের কথা জানে
আমি অনেকবার ফোন করার চেষ্টা করেছি কিন্তু ওর কোন খোঁজ খবর পাচ্ছি না । আমার বন্ধুদের আমি জিজ্ঞাসা করলাম বন্ধুরা বলল। ও এখন বড় একটি নায়িকা হয়ে গেছে ।