যে নীলার বিয়ের কথা ভাববে আমি তাকে মেরে ফেলবো!! এই কথাটা শুনে নীলার বাবা খুব ভয় পেয়ে গেলো!! ওনি মনে মনে বলছে হায়রে কপাল!! নীলাকে বাঁচানোর একটা মাত্র উপায় ই ছিলো!! আর আজ সেটাও শেষ হয়ে গেলো!! আমি এখন কী করে নীলাকে বাঁচাবো!! কার কাছে যাবো!! আমি এখন কী করবো!! নীলার বাবা কান্না করতে শুরু করে দিয়েছে!!!
নীলা একটা চিৎকার দিয়ে উঠলো!!! নীলার চিৎকার শুনে বাড়ির সবাই নীলার রুমে চলে গেল!! গিয়ে দেখলো নীলা অঙ্গেন হয়ে গেছে!! নীলার বাবা তারা তারি ডাক্তার ডেকে আনতে বললো!! ডাক্তার ডাকা হলো!! আর নীলা সুস্থ হয়ে উঠলে!! নীলার বাবা নীলাকে জিজ্ঞেস করলো কি হয়েছিল মা!!?? নীলা ওর বাবাকে বললো!! ও আবার এসেছিলো!! ও আমাদের এখান থেকে যেতে দেয়নি বাবা!!
তুই এই গ্রামে নিজে থেকে আসিস নি!! আমি তকে এই গ্রামে নিজে টেনে এনেছি!! নীলা এই কথাটা শুনে খুবই ভয় পেয়ে গেলো!! নীলার পুরো রুমে কেউ একজন উচ্চস্বরে হাসছিল!! নীলা এতটাই ভয় পেয়ে গেল যে ও ওর মুখের ভাষা হারিয়ে ফেলেছে!! কাউকে ডাকতে ও পারছে না!!!
মধ্য রাতে ঘুম ভেঙ্গেই নীলা খেয়াল করলো সে উলঙ্গ অবস্থায় বিছানায় পরে আছে!!নীলা খুব ভয়ে পেয়ে গেল!! ওর শরীর ঘামতে থাকলো!! নীলা তারা তারি কাপড় পরিধান করলো!! নীলা বুঝতে পারলো প্রতিরাতের মত আজও কেউ ওকে ধর্ষন করেছে!! নীলা তার রুমের দরজা চেক করলো!! দরজা তো ঠিকই আছে!! কিন্তু এ কি করে সম্ভব!! দরজা না খুলেই কেউ আমার সাথে কী ভাবে এমন করতে পারে!!
ছোটবেলা থেকেই আমার ভয়ডর কম। ঘোর অমাবস্যায় শ্যাওড়া গাছের নিচে বসে রাত কাটিয়েছি, ভূতুড়ে পোড়ো বাড়িতে কাঁথা বালিশ নিয়ে দু’তিন রাত ঘুমিয়ে এসেছি, যেই সেতুর নিচে জলদানো আছে বলে মাছ ধরা মানা, গভীর রাতে সেখানে গিয়ে জাল ফেলে ঝাঁকে ঝাঁকে মাছ তুলে নিয়ে এসেছি
মা, রাতের বেলায় নানু গান শোনায় কেন?’ আমার ছোট ছেলেটার বয়স তিন। তিন বছর হলেও বেশ গুছিয়ে কথা বলতে পারে। একবছর বয়স থেকেই ও পটপট করে কথা বলতো, এই তিনবছর বয়সে তো কথা বলায় এক্সপার্ট হয়ে গেছে। কিন্তু কথা বলায় এক্সপার্ট হলে কি হবে, ও খুব দুষ্টু
সুমন একটু ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললো, ‘বাথরুমে ছিলাম ভাই।’ ‘বাথরুমে যাওয়ার পর একবারও রুমে আসোনি?’ ‘নাতো ভাই। মাত্রই তো আমি রুমে ঢুকলাম।’
বাবুলের বোনের বিয়েতে গিয়ে যে ভয়ঙ্কর ঘটনাগুলো ঘটেছিলো আমাদের সাথে, সেগুলো আজকে বলবো। তার আগে বলে নেই, বাবুল নামটা ছদ্মনাম, ওর আসল নামে গল্পটা বলার পারমিশন পাই নি।
বাংলোটা চট্টগ্রাম আর বান্দরবানের মাঝামাঝি এক টিলার ওপর। আমার এক বন্ধুর পরিচিত বড় ভাইয়ের বাবার কেনা বাংলো, খুব রিসেন্টলি কিনেছেন। তারা নিজেরাই এখনও একরাত থাকেননি।
আমার শ্বশুরবাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ। যদিও বিয়েটা হয়েছে ঢাকাতেই। বিয়েতে ছুটি পাইনি, অফিসের জরুরি কাজ ছিলো। অথচ সবাইকে দাওয়াত দেয়া, কার্ড ছাপানো, সব কাজ শেষ। শেষমেষ, সেদিন ফুলটাইম অফিস করে রাতে এসে বিয়ে করলাম