বেলিফুল পর্ব০৪
মেয়েটাকে কি আবার মারবো? নাকি কিস করবো। মনে হয় এবার আরো দুইটা চড় বেশি মারা উচিত। চিন্তায় পড়ে গেলাম। আমি অবাক হয়ে দেখলাম সামনে আদিরা নেই।
মেয়েটাকে কি আবার মারবো? নাকি কিস করবো। মনে হয় এবার আরো দুইটা চড় বেশি মারা উচিত। চিন্তায় পড়ে গেলাম। আমি অবাক হয়ে দেখলাম সামনে আদিরা নেই।
মেয়েটা থাপ্পড় খেয়ে দুরে সরে গেলোনা বরং অবাক করে দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলো। মেয়েটা তো সেদিন বলেছিলো না মারতে তবুও কেনো মারলাম আমি? মেয়েটার কান্নায়ও আলাদা একটা মায়া আছে।
বেলিফুলের মালাটা আমাকে দিবেন? – কেনো? – আমি নাহয় তিন্নি হয়েই থাকি। আদিরা নামটা নাহয় ভুলে যান। – নাহ।
বাসর রাতে ঢুকে জানতে পারলাম যার সাথে আমার বিয়ে হয়েছে সে আমার প্রেমিকা নয়, তার জমজ বোন। – মানে? আমিতো তিন্নির কোনো জমজ বোনকে চিনিনা
ভাগ্যাকাশের ধ্রুবতারা লেখক: জাহান যে নক্ষত্রটি রাতের আকাশে স্থির থাকে, হাজার তারার ভিড়ে থেকেও যার আলোকছায়া আমাদের নির্ভুল পথ দেখায়—সে-ই তো ধ্রুবতারা। তেমনই কেউ কেউ জীবনে আসে, যার উপস্থিতি হয় অচল সময়ের ভেতর এক চিরন্তন দ্যুতি। অথচ ভাগ্য-আকাশের খেয়ালি ছায়ায় সেই ধ্রুবতারাও কখনো কখনো হারিয়ে যায় — নিঃশব্দে, নিঃশেষে। ‘ভাগ্যাকাশের ধ্রুবতারা’ কেবল একটি প্রেমকাহিনি নয়, এটি এক আত্মিক যাত্রার প্রতিচ্ছবি — যেখানে হৃদয়ের উত্তাপ, সমাজের সীমারেখা, মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব, এবং নিষিদ্ধ ভালবাসার আভাস একসাথে মিলে সৃষ্টি করেছে এক টানটান আবহ। এখানে প্রেম আছে, কিন্তু সুখময় পরিণতি নেই। এখানে আছে সমাজের বাঁধন, পরিবার নামের অব্যক্ত শেকল, আত্মপরিচয়ের লড়াই, এবং নিঃশব্দ আত্মত্যাগ। প্রতিটি চরিত্র যেন এক একটি আয়না—পাঠক তাদের মাঝে খুঁজে পাবেন নিজের চাপা কান্না, গোপন আকাঙ্ক্ষা, বা হারানো কোনো স্মৃতির মৃদু নাড়া।
ভাগ্যাকাশের ধ্রুবতারা লেখক: জাহান যে নক্ষত্রটি রাতের আকাশে স্থির থাকে, হাজার তারার ভিড়ে থেকেও যার আলোকছায়া আমাদের নির্ভুল পথ দেখায়—সে-ই তো ধ্রুবতারা। তেমনই কেউ কেউ জীবনে আসে, যার উপস্থিতি হয় অচল সময়ের ভেতর এক চিরন্তন দ্যুতি। অথচ ভাগ্য-আকাশের খেয়ালি ছায়ায় সেই ধ্রুবতারাও কখনো কখনো হারিয়ে যায় — নিঃশব্দে, নিঃশেষে। ‘ভাগ্যাকাশের ধ্রুবতারা’ কেবল একটি প্রেমকাহিনি নয়, এটি এক আত্মিক যাত্রার প্রতিচ্ছবি — যেখানে হৃদয়ের উত্তাপ, সমাজের সীমারেখা, মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব, এবং নিষিদ্ধ ভালবাসার আভাস একসাথে মিলে সৃষ্টি করেছে এক টানটান আবহ। এখানে প্রেম আছে, কিন্তু সুখময় পরিণতি নেই। এখানে আছে সমাজের বাঁধন, পরিবার নামের অব্যক্ত শেকল, আত্মপরিচয়ের লড়াই, এবং নিঃশব্দ আত্মত্যাগ। প্রতিটি চরিত্র যেন এক একটি আয়না—পাঠক তাদের মাঝে খুঁজে পাবেন নিজের চাপা কান্না, গোপন আকাঙ্ক্ষা, বা হারানো কোনো স্মৃতির মৃদু নাড়া।
ভাগ্যাকাশের ধ্রুবতারা লেখক: জাহান যে নক্ষত্রটি রাতের আকাশে স্থির থাকে, হাজার তারার ভিড়ে থেকেও যার আলোকছায়া আমাদের নির্ভুল পথ দেখায়—সে-ই তো ধ্রুবতারা। তেমনই কেউ কেউ জীবনে আসে, যার উপস্থিতি হয় অচল সময়ের ভেতর এক চিরন্তন দ্যুতি। অথচ ভাগ্য-আকাশের খেয়ালি ছায়ায় সেই ধ্রুবতারাও কখনো কখনো হারিয়ে যায় — নিঃশব্দে, নিঃশেষে। ‘ভাগ্যাকাশের ধ্রুবতারা’ কেবল একটি প্রেমকাহিনি নয়, এটি এক আত্মিক যাত্রার প্রতিচ্ছবি — যেখানে হৃদয়ের উত্তাপ, সমাজের সীমারেখা, মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব, এবং নিষিদ্ধ ভালবাসার আভাস একসাথে মিলে সৃষ্টি করেছে এক টানটান আবহ। এখানে প্রেম আছে, কিন্তু সুখময় পরিণতি নেই। এখানে আছে সমাজের বাঁধন, পরিবার নামের অব্যক্ত শেকল, আত্মপরিচয়ের লড়াই, এবং নিঃশব্দ আত্মত্যাগ। প্রতিটি চরিত্র যেন এক একটি আয়না—পাঠক তাদের মাঝে খুঁজে পাবেন নিজের চাপা কান্না, গোপন আকাঙ্ক্ষা, বা হারানো কোনো স্মৃতির মৃদু নাড়া।
আব্বু: তোর এই আবদার আমি মেনে নিতাম, কিন্তু তুই আমাকে পুলিশের ভয় দেখাছ, ( রেগে)
ববি: কিন্তু আঙ্কেল আমি তো যেতে পারি কলেজে। আব্বু: তুমি কলেজে এসে, কি কি পড়া দিচ্ছে, তা ইরাকে জানিয়ে দিও। ববি: ঠিক আছে আঙ্কেল।
তার আগেই ইরাকে জড়িয়ে ধরে, ইরা অনেক চেষ্টা করেও ছাড়াতে পারে নি। আকাশের শরিল ভেজা ছিলো বলে, ইরার শরিল ও ভিজে গেলো। কিছুক্ষণ পরে চেড়ে দেয়।