সাইন্স ফিকশন 

ইসমিনির আইডিয়া

‘কম্পিউটারের গুষ্টি কিলাই।’ কথাটা শব্দ করে বলতে পারলেন না কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের সদ্য সাবেক প্রধান সিফরু খন্দকার। মনে মনে গজগজ করলে ক্ষতি নাই। তার মন পড়ার ক্ষমতা কেন্দ্রীয় কম্পিউটার ওরফে কেক’কে দেওয়া হয়নি। অবশ্য কাউন্সিলের সদ্য সাবেক প্রধানের মন পড়তে পারলেও কেক সেটাকে বিশেষ পাত্তা দিত না

আরও পড়ুন »

বিরিন্তা

বাংলা সন ১৪০১। পাঁচই ফাল্গুন। তৈয়ব আখন্দ বিব্রতকর অবস্থায় উঠোনে বসে আছে। হুরাসাগর নদীতে কী করে মরতে মরতে দশ কেজি সাইজের বোয়াল মাছ ধরেছে সেই গল্প শুনছিল হারু মাঝির কাছ থেকে। মাঝি চলে গেল। রেখে গেল নিরবতা।

আরও পড়ুন »

ত্রুটি

এখন রাত দশটা। সকাল দশটা থেকে তরিকুলের মনে হচ্ছে কোথাও একটা বড় গণ্ডগোল আছে। গণ্ডগোলটা কী সেটা গত বারো ঘণ্টায়ও ধরতে পারেনি। সকাল দশটায় তরিকুল তার মুদিদোকানের শাটার খোলে। গ্রামের বাজারে তরিকুলের ছোটখাট মুদি দোকান। বেচাকেনা মাপমতো। দেরি করে দোকান খুললেও সমস্যা নেই। কাস্টমার হাসিমুখে দাঁড়িয়ে থাকে।

আরও পড়ুন »

নবম মাত্রার গোবট

মহামান্য ভভু! সুপারটম্পিউটার টিটিটি বলেছে, সূর্যোদয়ের পরেই বিপর্যয় ঘটে যাবে। একটা গোবট বিগড়ে গেছে। সে নিজেকে ভূত ভাবতে শুরু করেছে!’

আরও পড়ুন »

সাত

সবাই রেডি তো?’ ‘রেডি।’ ‘এখন?’ ‘এই তো আর কিছুক্ষণ।’ ‘বিজ্ঞানীরা কি আসলেই এই ব্যাপারে নিশ্চিত? আজকেই ঘটবে?’

আরও পড়ুন »

হ্যাকার_গ্রালফ্রেন্ড পর্ব: ০৬+০৭+০৮

বাবা: ওনি হচ্ছে,, আচ্ছা তুমি কি ওনাকে কিছু বলেছো? আকাশ: বলেছি বলতে, ওনি অনেক প্রশ্ন করলো। আমি উওর দিলাম। আবার আমি প্রশ্ন করলাম, ওনি উওর দিলো। এভাবে কথা বলছিলাম আমরা অনেক্ক্ষণ ধরে।

আরও পড়ুন »

হ্যাকার_গ্রালফ্রেন্ড পর্ব: ০৩+০৪+০৫

এতে আকাশ লজ্জা পেয়ে নিজের রুমে চলে আসে। কেনো না এই প্রথম আকাশ অপরিচিত কোন মেয়ের হাতে কিছু খেলো। এই দিকে আকাশের এভাবে লজ্জা দেখে ইরা আর ঈশা তো হাঁসতে হাঁসতে শেষ৷ এই দিকে ঈশা, ইরাকে নিয়ে ওর রুমে আসে।

আরও পড়ুন »

হ্যাকার_গ্রালফ্রেন্ড পর্ব: ০২

ওই ভয়েসটা ছিলো নীলাশার৷ নীলাশা রাতে কল দিয়ে যা যা বলেছিলো, এখন সেইম সে ভয়েসটা গ্রীপ্ট এর ভিতর থেকে আসতেছে৷ পুরো ভয়েস শুনার পরে, ঈশা কি আর লজ্জা পাবে, ঈশার চেয়ে বেশি লজ্জা আকাশ নিজেই ফেয়েছে।

আরও পড়ুন »
সাম্প্রতিক গল্প