সতীনের ঘর পর্ব০৬
ছোট আর বিজয়ের চিল্লাচিল্লি শুনে রুম থেকে বের হয়ে ওদের কাছে গেলাম।জিজ্ঞেস করলাম – কি হয়েছে বিজয়,এভাবে চিৎকার করছো কেনো? – ছোটো বললো তুমি আমাদের মধ্যে নাক গলাতে আসবেনা।
ছোট আর বিজয়ের চিল্লাচিল্লি শুনে রুম থেকে বের হয়ে ওদের কাছে গেলাম।জিজ্ঞেস করলাম – কি হয়েছে বিজয়,এভাবে চিৎকার করছো কেনো? – ছোটো বললো তুমি আমাদের মধ্যে নাক গলাতে আসবেনা।
অনেকদিন পর বিজয়ের সাথে ছাদে আসা।রাতের আকাশে চাঁদটা কেমন ঝলমল করে জ্বলছে। বিজয় ছাদের এক পাশে দাড়িয়ে,আমি অন্য পাশে।খুব কাছাকাছি না,আবার বেশি দূরেও না। বিজয় একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে আমাকে বললো
ছোটো কে নিয়ে হসপিটালে উপস্থিত হলাম।সিজারের সব ব্যাবস্থা হয়ে গেছে,ডাক্তার বললো রক্তের ব্যাবস্থা করে রাখতে,রক্তের প্রয়োজন পরতে পারে।আমি ডাক্তার কে বললাম সমস্যা নাই,আমার আর রোগীর ব্লাড গ্রুপ একটাই,ব্লাড লাগলে আমি দিবো
গেটের সামনে গিয়ে দেখি শাশুড়ি মা বৌকে বরণ করার জন্য দাড়িয়ে আছেন।আমি বৌ এর মুখটা দেখার চেষ্টা করলাম কিন্তু দেখতে পাচ্ছিনা,লম্বা ঘোমটা তার উপর এত মানুষের ভিড় এড়িয়ে দেখার কোনো সুযোগ পাচ্ছিনা।
দরজা খুলে দেখি বাড়িওয়ালা চাচা,সাথে আরো দুই জন ছেলে তমাল আর সুজন।বাড়ির সামনে আরো অনেক মানুষ জড়ো হয়ে আছে।আমি কিছু বলার আগেই তমাল আর সুজন ঘরে ঢুকে বিজয় কে শার্টের কলার ধরে বাইরে বের করলো
আজ আমার বরের বিয়ে।ভুল বললাম,আজকের পর সে শুধু আমার বর নয়,আমার সতীনের ও বর হবে। সুন্দর করে নিজের হাতে সাজিয়ে দিলাম তাকে
রাতে মা মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বললো আর কতদিন বাবা এবারতো একটা বিয়ে করে নে। আর রাইসাও তো এখন বড় হয়েছে ওকে না হয় আমার কাছেই রেখে দিব।
অনেক বছর আগে জয়দেব পুরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা। সেই সময় জয়দেব পুরে হিন্দু বাস ছিলো গ্রামের পর গ্রাম হিন্দুদের বাস ছিলো হাতে গুনা কয়েকটা মুসলমান পরিবার ছিলো জয়দেব পুরে।
অনেক বছর আগে জয়দেব পুরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা। সেই সময় জয়দেব পুরে হিন্দু বাস ছিলো গ্রামের পর গ্রাম হিন্দুদের বাস ছিলো হাতে গুনা কয়েকটা মুসলমান পরিবার ছিলো জয়দেব পুরে।
অনেক বছর আগে জয়দেব পুরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা। সেই সময় জয়দেব পুরে হিন্দু বাস ছিলো গ্রামের পর গ্রাম হিন্দুদের বাস ছিলো হাতে গুনা কয়েকটা মুসলমান পরিবার ছিলো জয়দেব পুরে।