প্রতিবেশী
রুপমদের পাশের ফ্ল্যাটে নতুন ভাড়াটিয়া এসেছে । সকাল থেকেই পাশের ফ্ল্যাট থেকে নানারকম শব্দ আসছে । ফ্ল্যাটটা খালি পড়েছিল গত একমাস ধরে। হেনা বললো, ‘ ভালোই হলো, এখন আর আমাদের ফ্লোরটা খালিখালি লাগবে না। চলো আজ বিকালে দেখা করে আসি ওদের সাথে।’
রুপমদের পাশের ফ্ল্যাটে নতুন ভাড়াটিয়া এসেছে । সকাল থেকেই পাশের ফ্ল্যাট থেকে নানারকম শব্দ আসছে । ফ্ল্যাটটা খালি পড়েছিল গত একমাস ধরে। হেনা বললো, ‘ ভালোই হলো, এখন আর আমাদের ফ্লোরটা খালিখালি লাগবে না। চলো আজ বিকালে দেখা করে আসি ওদের সাথে।’
গ্রামটা অদ্ভুত রকম রহস্যময়। এটার প্রকৃত নাম বিলগাঁও হলেও এই অঞ্চলের সব মানুষ এটিকে মরা গ্রাম হিসেবেই চেনে। গ্রামের ৭৫ শতাংশ জায়গা জুড়েই রয়েছে একটা মুসলমানদের ও আরেকটা ক্রিস্টানদের গোরস্থান।
আমার বাসা সোনারগাঁও, এলাকার নাম কালা দর্গা। আমাদের এলাকায় অনেক মাজার শরীফ আছে। প্রতি বছর দূর-দূরান্ত থেকে অনেক লোক আসে এই মাজার শরীফ পরিদর্শন করার জন্য।
আমরা অত্যন্ত ধার্মিক ফ্যামিলির সন্তান। আমার আব্বু একজন আলেম, তিনি উনার জীবনে অনেক প্যারানরমাল এক্টিভিটি দেখেছেন। বেশ কয়েকবার জ্বীনে ধরা রোগীকেও ভালো করেছেন। এক কথায়, উনার এসব বিষয়ে অনেক জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা রয়েছে।
আসসালামু আলাইকুম। আমি জারিয়াত মানহা। আচ্ছা, আপনারা জ্বিন বিশ্বাস করেন? হয়তো অনেকেই করেন। আমি বিশ্বাস করতাম মোটামুটি ভাবে, কিন্তু যদি আপনার সামনেই কেউ জ্বিন দ্বারা আক্রান্ত হয়ে শেষ হতে থাকে, তখন তো আপনি বিশ্বাস করবেন?
আজ থেকে প্রায় ৪ বছর আগের কথা। নেত্রকোনার একটি বিখ্যাত কলেজে ২১ শে ফেব্রুয়ারী উপলক্ষে রাত ১০ টার পরে কলেজের বেশকিছু ছাত্র ছাত্রী, বন্ধু-বান্ধব, স্যার সবাই মিলে আলপনা আঁকছিলাম। যা প্রায় সব কলেজেই করে। মোটামুটি সব কাজ শেষ করে রাত প্রায় ১২ঃ৩০ নাগাদ আমরা কলেজ ত্যাগ করি।
এই ঘটনাটা আমার আম্মুর কাছ থেকে শোনা। আমি এখন আমার আম্মুর ভাষায় বলছি। তখন আমার বিয়ে হয়নি। আমাদের গ্রামের একটি ছোট ছেলে একদিন বিকালে দোকানে কিছু কিনতে যায়। উল্লেখ্য, দোকানে যাওয়ার পথে একটি গোরস্থান পার হতে হয়।
আমি নিতুর কাঁধে হাত রাখি। ও হাতটা সরিয়ে দেয়। চোখ থেকে লজ্জা এখনো যায়নি ওর। ভীষণ লাজুক ও। অথবা ভীষণ সেকেলে। ওকে এই পর্যন্ত আনতে আমার সত্যিই খুব কষ্ট করতে হয়েছে। আমার বন্ধুরা তাদের সম্পর্কের এই ধাপ পার করেছে অনেক আগেই। অনেকে সম্পর্কে যাবার মাত্র তিনমাসের মধ্যেই বিছানায় পেয়েছে তার বান্ধবীকে।
রাত ১১ টা ৫৯ মিনিটে আমি নিজের মোটরসাইকেল স্টার্ট দিয়ে তাই রওনা হলাম বাড়ির উদ্দেশ্য। কিছুদুর যাওয়া পর দেখতে পেলাম একটা অদ্ভুত কান্ড। বিশাল মাঠের মাঝে অনেকে মিলে ব্যাডমিন্টন খেলছে।
বিয়ের সপ্তাহ খানেক পর একদিন নিপুর চিৎকার শুনে সবাই দৌড়ে আসে আর তাকে অচেতন অবস্হায় পায়।দেখে সে গ্রিলের মাঝে এমন ভাবে দারিয়ে আছে যেন অদৃশ্য কোনো শক্তি দিয়ে তাকে কেউ বেধে রেখেছে।সবাই এসে নিপুকে নামায়…..