আড়াল পর্ব ০২
গিফট বক্সটা খুলে তিন্নি অবাক হয়ে যায়। তার পছন্দের পায়েল যেটা সে টাকার জন্য কিনতে পারেনি সেটা। তিন্নি অবাক হওয়ার মাত্রা ছাড়িয়ে যায় কারন সেদিন সে একাই গিয়েছিলো তাই এটা আরতো কারোর জানার কথা না
গিফট বক্সটা খুলে তিন্নি অবাক হয়ে যায়। তার পছন্দের পায়েল যেটা সে টাকার জন্য কিনতে পারেনি সেটা। তিন্নি অবাক হওয়ার মাত্রা ছাড়িয়ে যায় কারন সেদিন সে একাই গিয়েছিলো তাই এটা আরতো কারোর জানার কথা না
বুঝলেন মশাই আপনার হবু বউয়ের দুই স্তনের মাঝে একটা তিল আছে আপনি খুব ভাগ্যবান এমন একটা বউ পেয়েছেন। বিয়ের ঠিক ১০ মিনিট আগে অপরিচিত একজনের মুখে একথা শুনে পাত্রের অবস্থা কি সেটা তো বুঝতেই পারছেন। কোনোরকমে বললো,
আমার শাশুড়ি মা আমার দরজার কাছে দাঁড়িয়ে কথাগুলো বলছিলেন। আমি হাসিমুখে শ্যাম্পুর বোতলটা হাতে দিতেই মা আর কিছু না বলে তার রুমের দিকে চলে গেলেন।
আমার ভাইয়ের যেদিন জন্ম হলো, ঠিক তার আগের দিন রাতে আমার আব্বা রাতে দেরি করে বাড়ি ফিরলেন। বাচ্চা পেটে থাকার কারণে আম্মা ভীষণ রকমের অসুস্থ
গ্রামের বাড়িতে আসার পরও বাবার একপাল ছাত্র জুটে গেলো। তবে বাবা এবার আর তাদের অন্দরমহলে ঢোকার অনুমতি দিলেন না। বাড়ির চারপাশে প্রাচীর তুলে প্রাচীরের বাইরে রুম করলেন ছাত্রদের জন্য।
আচ্ছা ঝিনুক আপা যদি কোথায় চলে যায় তখন তুই কার সাথে থাকবি? “আপা কোথায় যাবে? আমাকে ছেড়ে আপা কোথাও যাবে না আম্মা।
“বড় আপাকে আমি ঘৃণা করতাম। হ্যা যে মানুষটাকে ছাড়া আমার একটা মিনিটও চলতো না তাকে আমি প্রচন্ড ঘৃণা করতাম।”
রাতে ঘুমানোর সময় আমার স্ত্রী যখন আমার বুকের উপর এসে শুয়ে পড়লো তখন আমি বেশ বিরক্তি নিয়ে ওকে বললাম… –” সারাদিন কাজ করে রাতে তোমার জন্য একটু শান্তিতে ঘুমাতেও পারি না।
বিয়ের তিন বছর পর যখন জানতে পারলাম, আমি কখনো মা হতে পারব না। যে আমি পরিবারের প্রিয় পুত্রবধূ, চোখের মনি ছিলাম তার প্রতি ধীরে ধীরে সবার ব্যবহার বদলাতে শুরু করল
নিঝুমের সাথে আমার বিয়েটা হবে কেউ আশা করেনি! আমার মা তো প্রায় না করেই বসেছিল। বাবা তেমন কথা বলেনি। উনি জানেন আমি কেমন, আমি যাই করব তা অবশ্যই ভালো হবে।